ছবি: সংগৃহীত

গ্লোবাল ওয়েলথ ডেটাবুকের রেফারেন্স দিয়ে বণিকবার্তা গত ৫ ফ্রেব্রুয়ারি লিখেছে, “দেশে ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি সম্পদ আছে ২১ ব্যক্তির হাতে।”

পাকিস্তানে ছিল “২২ পরিবার।” তাদের দেখিয়ে সে সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদরা লিখেছিলেন, “এক দেশে দুই অর্থনীতি” চলতে পারে না। 

ঢাকা থেকে জন্ম নেয়া বিখ্যাত ঐ “টু-ইকোনমি থিওরি” (এক দেশে দুই অর্থনীতি তত্ত্ব)  মানুষকে তখন রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছিল। 

আমাদের সেই অর্থনীতিবিদের অনেকে এখনও জীবিত। সভা-সেমিনারেও যান মাঝে মাঝে। শ্রদ্ধার পাত্র তাঁরা। 

কিন্তু এখন যে গুটিকয়েকের হাতে সম্পদের বৃহৎ অংশটাই রয়ে গেছে সে বিষয়ে আমাদের সেই অর্থনীতিবিদেরা খুব একটা মুখ খোলেন না। এখন “এক দেশে দুই অর্থনীতি” চলছে কি না সে বিষয়ে তাঁদের প্রশ্ন তুলতে কতটা দেখি আমরা?

পাকিস্তান আমলের ২২ পরিবারের নাম আমরা জানি।

কিন্তু আজকের বাংলাদেশের ২১ জনের নাম কি জানি? জানার সুযোগ আছে? কেন জানতে পারছি না আমরা? কেন এই ২১ জনের ব্যাপারে পত্রপত্রিকায় এত নিরবতা?

নতুন প্রজন্মের অর্থনীতিবিদরা কি এই “২১ পরিবার” নিয়ে আলাপ-আলোচনা তুলতে সময় দিবেন? এখন তো আর আইয়ুব খানের মার্শাল ল’ নেই!

আলতাফ পারভেজ

আলতাফ পারভেজ দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাস গবেষক।

/আইএ

ছবি: সংগৃহীত
Share.

I am an Example Writer. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt labored et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.

Leave A Reply