Subscribe to Updates
Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.
- Whetting Your Appetite: Exploring the Tempting Appetizer Menu at PJ’s Court House Cafe
- Berbagai Jenis Slot 777 Online Tersedia
- Гай Ричи 2024 онлайн українською мовою в HD
- «Министерство неджентльменских дел» (Фильм Гая Ричи 2024 года, 2024) українською дивитися онлайн.
- «Гай Ричи 2024» (Министерство неджентльменских дел, 2024) Полный фильм
- «Гай Ричи 2024» (Гай Ричи 2024, 2024) ДИВИТИСЬ ОНЛАЙН
- Министерство неджентльменских дел українською онлайн в хорошій HD якості
- (Фильм Гая Ричи 2024 года) смотреть онлайн в хорошем качестве HD
Author: RaiHan
গায়ে ইস্ত্রি করা কোট-স্যুট, কারো আবার দামী শাড়ী! চলেন বিলাসী গাড়িতে, সাথে সব সময় নেতা কর্মীদের ভিড় তো আছেই। সহজে অনুমেয় বলছিলাম সরকারী দলের এমপি, মন্ত্রী, নেতা-নেত্রীদের কথা। বছর দুই ধরে জাতী দেখছে কিভাবে তাঁরা কিভাবে তারা এয়ার কন্ডিশন গাড়ী থেকে সোজা ধানক্ষেতে নেমে পড়েন। কাঁচা হোক পাকা হোক তাতে কোন সমস্যা নাই দু আঁটি ধান কেটে তার একটি ভিডিও, কিছু ছবি তুলে সাংবাদিক আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রকাশকরে কি পৈশাচিক সূখ তারা পান তার রহস্য বুঝি না। তার পরেও সমস্যা ছিল না যদি এতে কৃষকের উপকার হত। তবে বাস্তবতা হল ধানকাটার নামে কখনো কাঁচা ধান কেটে ফেলা হচ্ছে, কখনো…
নিজেদের উদ্ভাবিত কিট ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরকে দিতে গিয়েও ব্যর্থ হয়েছেন জানিয়ে রোববার ঢাকার ধানমণ্ডিতে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেছেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, “দুর্ভাগ্য হল, এই ঔষধ প্রশাসন এমন লোকের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে, যারা না ফার্মাসিস্ট, না ফার্মাকোলজিস্ট, না ফিজিশিয়ান ।” । “যার ফলে এই জিনিসের (উদ্ভাবিত কিট) গুরুত্বটা উনারা উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছেন না। উনারা সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক স্বার্থ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন। তারা পাবলিক স্বার্থের চেয়ে প্রাইভেট ইন্টারেস্ট বেশি করে দেখছে।” বাংলাদেশে নতুন করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পর শনাক্তকরণ কিট সঙ্কটের বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর দেশীয় প্রতিষ্ঠান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র তা তৈরিতে হাত দেয়, এর…
এতিমখানা বা অনাথআশ্রম শব্দ বা বিষয়গুলোর সাথে আমরা সাবাই পরিচিত। বিশেষ করে দান খয়রাত এর বিষয় আসলে সবাই যে যার ধর্ম ও সাধ্য মত এসব জায়গায় দান করেন পরকালের আশায়, কেউ বা আবার মানবিক বোধের তাড়নায়। এতিমখানা বা অনাথআশ্রমের প্রতিষ্ঠানিক, আর্থিক ও সামাজিক কার্যক্রম সম্পর্কে যাদের ধারনা নেই তাদের জন্য সংক্ষেপে বলে যাই। প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে যা হয় তা হল মূলত হত দরিদ্র, পিতৃ-মাতৃহীন আর্থিক ভাবে অস্বচ্ছলদের বসবাস এখানে। আর্থিক কার্যক্রম বলতে পুরোটাই সাধরনত সাধারন মানুষের পূণ্যের আশায় দানের টাকা। এখানে থাকা প্রতিটি এতিম বা অনাথের থাকা, খাওয়া, শিক্ষা, ব্যবহার্য জিনিষপত্র, জামা কাপড় হতে শুরু করে প্রতিটি প্রয়োজন মেটানো হয় দানের…
শিরোনাম দেখে হয়তো অনেকে ভাবছেন এ আবার কি? আসলে আজকাল তো এনিভার্সারির অভাব নেই কথায় কথায় বাৎসরিক এনিভার্সারির পাশাপাশি ষান্মাসিক, ত্রৈমাসিক, মাসিক এমনকি সাপ্তাহিক এনিভার্সারি পালন হয়! তাই ভাবলাম কোভিড-১৯ এর লকডাউনের এক মাস পূর্তিতে শুরু থেকে দিন গুলো একটু ঘুরে ফীরে দেখি আর সবার সাথে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। আমি একজন প্রবাসী (শুনেই হয়তো অনেকেই গালাগাল শুরু করতে পারেন আমার মত প্রবাসীদের জন্যই আজ বাংলাদেশের এই দূরাবস্থা)। দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছি দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ার, কুয়ালালামপুর শহরে। মালয়েশিয়ার নাম শোনার পর আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষের চোখে দুটি জিনিষ ভেসে ওঠে এক মাহাথীর মাহামুদ ও দুই কুয়ালামপুরের টুইন-টাওয়ার। আসলে…
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মহামারি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেসে। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, এই মহামারি কঠিন অর্থনৈতিক মন্দা এনে দিতে পারে, যার সমকক্ষ সম্ভবত বিগত অতীতে দেখা যায়নি। এই অবস্থায় বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হবে বা বিষয়টি নিয়ে আমাদের নীতিনির্ধারকগণ কতটা ভাবছেন? বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রায় পুরোটাই বিদেশ নির্ভর। কারন এদেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হল প্রবাসীর রেমিট্যান্স ও তৈরীপোশাক রপ্তানীশিল্প। এছাড়াও বেশকিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারাও মূলত রপ্তানী নির্ভর। বাংলাদেশী প্রবাসী শ্রমিকদের সবচেয়ে বড় অংশের বসবাস মধ্যপ্রাচ্যে, মধ্যপ্রাচ্যের পরে রয়েছে ইউরোপ এবং পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়শিয়া ও সিঙ্গাপুর, এছাড়াও অনেকে আছেন…
রবিবার (গতকাল) দুপুরে এক ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান এনিয়ে টানা দুইদিনে করোনায় কোনো আক্রান্ত ও মৃত্যু হয়নি। গতকাল মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআরসহ ল্যাবগুলোতে ১০৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে কারও শরীরে করোনা পজেটিভ পাওয়া যায়নি। ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, বর্তমানে দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রয়েছেন ৪৮ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৫ জন। খবরটি নিঃসন্দেহে আনন্দের। কারন করোনা মোকাবেলায় আমরা কিছুটা হলেও সফল। জ্বি সফল বলছি এই জন্য কারন সারা বিশ্বে করোনা ছড়িয়ে পড়ার পর প্রতিটি দেশেই এত এত পদক্ষেপ নেয়ার পরও যেখানে নতুন সংক্রামন আর মৃত্যুর মিছিল থামাতে…
বর্তমান পরিস্থতিতে ফ্রন্টলাইনে আছেন ডাক্তার, নার্স, হাসপাতালকর্মী, শহর পরিচ্ছন্নকর্মী, পুলিশ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য, সাংবাদিক।
এরা সবাই সরাকারি নির্দেশে জরুরী কাজে নিয়োজিত। অথচ অত্যন্ত লজ্জাজনক বিষয় হচ্ছে উনাদের কাজ করতে হচ্ছে কোন প্রকার ব্যাক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE) ছাড়া। যার কারনে যে কোন মুহুর্তে তাদের রয়েছে কোভিড-১৯ দ্বারা সংক্রামিত হওয়ার চরম আশংকা। একজন ডাক্তার,একজন পুলিশ কর্মকর্তা শুধুমাত্র কোন পরিবারের সম্পদ না সমগ্র দেশের সম্পদ অথচ রাষ্ট্র তাদেরকে দায়িত্ব পালনে নামিয়ে দিয়েছে নিরাপত্তাহীন ভাবে।
আসলে মসজিদ মন্দির গির্জা বন্ধের কিছু না বিষয়টা হচ্ছে জনসমাগম। মসজিদ মন্দির গির্জা ছাড়াও যে কোন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, বাণিজ্য মেলা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, গার্মেন্টস, মিল-ফ্যাক্টরি, গণ-পরিবহন অর্থাৎ যেখানে অধিক লোকের সমাগম সেখানেই করোনার ঝুঁকি। কারন প্রবাসফেরত যে কেউ যদি এইসব স্থানে ভিড়ের ভেতর করোনা জীবাণু নিয়ে ঢুকে পড়েন তবে সেটি খুব দ্রুত অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। এবং ফলাফল হয় ভয়াবহ।