তোমরা তাঁকে বল আর্জেন্টাইন সন্ত্রাসী ,
আমরা তাঁকে বলি বিপ্লবের প্রতীক, গেরিলা লিডার।

বিপ্লবী ‘চে’ কে বলিভিয়ায় হত্যা করা হয় ৯ অক্টোবর ১৯৬৭ সালের আজকের দিনে।

একজন কমরেডের মৃতদেহও কতটা ভয়াবহ হতে পারে সেটা পুঁজিবাদীরা জানত তাই চে এর লাশটাও সেদিন গুম করে ফেলিছিল তারা।

মার্কিনীদের মদদপুষ্ট বলিভিয়ান সেনারা থার্টি ক্যালিবার এম ওয়ান কার্বাইন রাইফেল দিয়ে খুব কাছে দাঁড়িয়ে পাঁচ বার তার পাঁয়ে, একবার তার ডান কাঁধে, একবার তার হাতে, একবার তার বুকে এবং একবার তার গলায় মোট নয়বার গুলি ছুঁড়ে। পুঁজিবাদীদের থার্টি কার্বাইনের বুলেট গুলো সেদিন শুধুমাত্র এই বিপ্লবী গেরিলা লিডারের দেহটাই পৃথিবী হতে কেড়ে নিতে পেরেছিল আদর্শ নয়।

লাল সালাম কমরেড আর্নেস্ত চে গুয়েভারা।

চাটুকারেরা বেঁচে থেকেও হারিয়ে যাবে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে…
বিপ্লবীরা মৃত্যুর পরেও বেঁচে থাকবে সম অধিকার আর শোষন-বঞ্চনাহীন সমাজের দাবীতে মুক্তিকামী মানুষের মিছিলের স্লোগানে…

লেখাঃ Rai Han

Share.

মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।

Leave A Reply