Subscribe to Updates
Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.
- Playtech’s Adventures Beyond Wonderland
- Get Ready for the Fastest Dice Game
- Pragmatic Play Adds a Twist to Classic Roulette
- Pragmatic Play New Virtual Blackjack X
- Analysing the advantages and disadvantages of self-exclusion in online gambling: A comprehensive examination of Gamstop
- How gambling affiliates are earning 6 figures a year
- Best online casino in Ireland
- Casino marketing tricks
Author: Muktiforum
মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।
মাছ কেটে, রিকশা চালিয়ে, রাজমিস্ত্রীর কাজ কিংবা ফুটপাতে দোকানদারি করে যদি এত বেশি আয় হয় তাহলে তোরাও সেই কাজ শুরু করে দে। তোরা কি এমন জমিদারের বাচ্চা এই কাজ করতে পারিস না? আমরা যতদূর জানি বাংলাদেশের জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি হয়ে গেছে বহু আগেই। তাহলে গরিব মানুষের একটু ভালো থাকা দেখে ঘেউ ঘেউ করিস তোরা কারা? কত বড় বদমাইশ হইলে ১২ বছরের একটা ছেলে বাস-লেগুনার হেল্পারি করতেসে সেই অমানবিক ব্যাপারটাকে এরা ‘হিংসা’ করতেসে! ভেতরে বসলে চরম গরমে কষ্ট পাই। এজন্য আমি অনেক সময় লেগুনার পিছনে হ্যান্ডেল ধরে পাদানিতে দাঁড়িয়ে আসতাম। বাইক কেনার আগে এটাই ছিল আমার রুটিন। এভাবে আধা ঘন্টা কিংবা…
How long would it take for our politics to rise above violence?
প্রথম কথা হলো, আমাদের ভুল করার অধিকার দিতে হবে এবং তা সংশোধনেরও অধিকার থাকতে হবে। আরও একটি বিষয় হলো, প্রথম আলো ভুল করার পরে সংশোধন করেছে এবং এই সংশোধন সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতায় গ্রহণযোগ্য বিষয়। এবং দ্বিতীয়ত, প্রাথমিক তথ্য বিবরণীতে দেখলাম যে ঘটনার সময় ও তারিখ ভুল করেছে। ফলশ্রুতিতে, এজহার নতুন করে আবার করা যাবে না, এমনকি এজহারে তথ্যগত ভুলের কারনে মামলা বাতিল হতে পারে। তৃতীয়ত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর কথায় বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। যদি করেন, তবে কেন করছেন তা আল্লাহ জানে! কেননা, মামলা হবার ৩ ঘন্টার মাঝে শামসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে! কিন্তু আমরা তো শুনেছিলাম, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো সাংবাদিককে…
গৌতম আদানি নিয়ে আরও অনেকের মতো আমিও আগ্রহী। যেকোন দেশে রাজনৈতিক দানবদের বুঝতে হলে তাদের অর্থনৈতিক উৎস বোঝাও জরুরি। মাত্র ছয় দিন আগেও আদানি বিশ্বের তৃতীয় ধনী ছিলেন। আজকে সপ্তম। ব্যবধানটা ৩ আর ৭ এর নয়। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের। আদানি সাম্রাজের আরও ক্ষয় ঘটবে। যা আবার আদানির রাজনৈতিক মুরুব্বিদেরও বিব্রত করছে। চলমান এ কাজটি করছে ৫ জন গোড়াপত্তনকারীর একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। যার পেছনে মূল লোক নাথান অ্যান্ডারসান। এ কালের এক ডেইটা বিশ্লেষক। নাথানের কাজ কর্পোরটদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ। তথা কর্পোরেট কাজ-কারবারে তদন্ত চালানো। ইদানিং যাকে বলে ফরেনসিক ফিন্যানসিয়াল রিসার্চ। নাথানের প্রতিষ্ঠান হিন্ডেনাবার্গের বয়স মাত্র ৫ বছর। কিন্তু ইতোমধ্যে আদানির মতো অনেক…
বাংলা একাডেমির এই প্রেস রিলিজটি লেখকের স্বাধীনতা হরণ এবং মুক্তাচিন্তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের অবস্থানের সবচেয়ে সিগনিফিকেন্ট অফিসিয়াল ডকুমেন্ট হয়ে থাকলো।
যেকোনো বই লেখা মানেই তা যত্ন নিয়ে করা হবে এটাই কাম্য। বিশেষ করে সেই বই যখন স্কুল পর্যায়ের এবং এত বরেণ্যসব লোকজন এর দায়িত্বে তখন তার থেকে আন্তরিকতা ও যত্ন, কিংবা এটলিস্ট সিরিয়াসনেসের দরকার আছে। তারা বইয়ে কেন কপি মেরেছে সেটাও আসলে তেমন ব্যাপার না। এই ধরণের লেখাগুলা তো কোন না কোন বইয়ে আছেই। সমস্যা তাহলে কী?সরাসরি গুগল ট্রান্সলেটরে বসায়ে ট্রান্সলেট করা।
আওয়ামী লীগ এখনো জামায়াতকে নিষিদ্ধ করেনি কেন তার জবাব কি কেও দিতে পারবে? জামায়াতকে একটা জুজুর মতো দেখিয়ে ২০১৩ থেকে আওয়ামী লীগ নিজেকে মন্দের ভালো হিসেবে দেখিয়ে আসছে, ‘দেখ আমরা গেলে কিন্তু ওরা চলে আসবে’। আজকে করোনার সময়ে প্রত্যেকটা সেক্টরে ভয়াবহ ফাটল তৈরী হয়েছে। ঢাকা শহরের মানুষ বাসা ছেড়ে গ্রামে চলে যাচ্ছে কারণ বাসা ভাড়া দেয়ার মতো টাকা নাই। ছাত্রদের জিনিসপত্র সমেত মেস থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে মেসভাড়া পরিশোধ করেনি তাই। ব্রাকের সমীক্ষায় দেখা গেছে বাংলাদেশে গত কয়েক মাসে দরিদ্র হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ।
সমাজ বইয়ে সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ, বিজ্ঞান বইয়ে সূর্য আর ধর্ম বইয়ে সৃষ্টিকর্তা। সৃষ্টিকর্তার ক্ষমতা ব্যাতীত সকল ক্ষমতাই আসলে আপেক্ষিক। এই সহজ বিষয়টাই আমরা বুঝিনা। বুঝিনা বলেই “জেলায় ডিসির বেশি পাওয়ার নাকি এসপির?” শীর্ষক শিরোনামে আমাদের আড্ডা শুরু হয়ে চুড়ান্ত রুপ নেয় অঘোষিত তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে। সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হলে ক্ষমতার প্রসঙ্গ আসে কোথা থেকে আর পরীক্ষার নাম কি করে বিসিএস (বাংলাদেশ সিভিস সার্ভিস) হয় ! একটা দেশ চালাতে যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, আইনজীবি, সাংবাদিক, সেনাবাহিনী, রাজনীতিবিদদের ভূমিকা আছে ঠিক একইভাবে ব্যাবসায়ী, উদ্যোক্তা, নাপিত, জেলে, কামার, কৃষকদেরও ভূমিকা আছে। বিশেষ একটি বিষয়ের উপর গুরুত্বারোপ করে মানুষকে অন্য পেশায় নিরুৎসাহীত করা উচিত…
যে জাতির তরুন-তরুনীর মেজরিটি অংশ পলিটিকাল ভিউ তে লিখে- “I hate politics” “No interest” তারা এখন তাদের বাপ-মায়ের জন্য অক্সিজেন পাইতেছেনা, ভেন্টিলেটর পাইতেছেনা, হাসপাতালে বেড পাইতেছেনা এইসব বইলা চিল্লা ফাল্লা করতেছে। নির্বোধের দল, পলিটিক্স বুঝো নাই,নিজেরে নিউট্রাল প্রমাণ করার চেষ্টা করছো আজীবন। পাগল ছাড়া আর কেউ নিউট্রাল হইতে পারেনা। ফেসবুকে লাইক কইমা যাইতে পারে,কেউ কেউ বিপক্ষে চইলা যাইতে পারে-এই ভয়ে কোনদিন হক কথা কও নাই। রাজনৈতিক অস্থিরতার সময়ে কবিতা লিখেছো ফুল-পাখি-লতা-পাতা নিয়ে। নিজের ফটো পোস্ট করা-ই তোমার ফেসবুকিং এক্টিভিটি। পলিটিকাল কারেক্টনেস বইলা নাক সিটাকাইতা। তোমারে গড অলমাইটি মেধা দিসে মানুষের অধিকার নিয়ে দু’চার লাইন হইলেও লিখতে। তুমি লিখোছো মূল্যহীন উপন্যাস।…
এদেশে বড় হুজুর আছে কিছু৷ এরা সব কিছুর উর্ধ্বে৷ এরা আইনের উর্ধ্বে, এরা ওয়াজ মাহফিলে দুই/চারটা মিথ্যা, দুইচারটা সুর ওয়ালা গান, দুই চারটা ভূয়া গল্প ফাদলেও এরা সব কিছুর উর্ধ্বে (যদিও সবাই না)৷ এর ক্ষমা চায় না ভুলের, ক্ষমা চাইলে তাদের শান -শওকত কমে যাবে৷ বড় হুজরের আবার বি পার্টি থাকে, এরা ব্যবসায়ী, সাহিত্য ব্যবসায়ী৷ এরা ইনি বিনিয়ে বৈজ্ঞানিক হয়, কতোগুলো পূরাতন বাহাস সামনে আনে কিন্তু বড়হুজুরদের মূর্খতা নিয়ে প্রতিবাদ করে না৷ কারন বড় হুজুরদের নানা টাইপ ভক্ত থাকে কেউ উচ্চ শিক্ষিত, কেউ মধ্য শিক্ষিতো৷ বড় হুজুরদের মিথ্যা নিয়ে লিখলে তাদের ব্যবসা যাবে, পুজি যাবে৷ গোবর ভরা মাথার লোকগুলোর বিরাগ…