Subscribe to Updates
Get the latest creative news from Mukti Potro
Author: Muktiforum
মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।
আসল কথা বলবো? বলতে তো হবেই, তাইনা? বেইলী রোডে আপনি দেখতে চান নাটক, কিন্তু ধরুন বিচারক-আইনজীবী এবং বিচার না পাওয়া ভুক্তভোগীকে বাঁচাবেন এমন ব্যক্তিবর্গ নিজের বা…
রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ ধরা হয় গণমাধ্যমকে। রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি অংশকে জনগণের সামনে স্বচ্ছভাবে তুলে ধরাই এর কাজ। গণমাধ্যম স্বাধীন। গণমাধ্যমই একটি রাষ্ট্রের সাধারণ জনগণকে তাদের মুক্ত তথ্য-বচন-চিন্তার…
বাংলাদেশের রাজনীতি এদেশের সাধারণ মানুষের অপছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকা একটি বিষয়ের নাম। এদেশের রাজনীতি অনেকটাই “কমেডি অফ এরোরস” এর মতো। রাজনীতির ক্যানভাসটা মনে হয় কোনো “যেমন…
গৌতম আদানি নিয়ে আরও অনেকের মতো আমিও আগ্রহী। যেকোন দেশে রাজনৈতিক দানবদের বুঝতে হলে তাদের অর্থনৈতিক উৎস বোঝাও জরুরি। মাত্র ছয় দিন আগেও আদানি বিশ্বের তৃতীয়…
বাংলা একাডেমির এই প্রেস রিলিজটি লেখকের স্বাধীনতা হরণ এবং মুক্তাচিন্তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের অবস্থানের সবচেয়ে সিগনিফিকেন্ট অফিসিয়াল ডকুমেন্ট হয়ে থাকলো।
যেকোনো বই লেখা মানেই তা যত্ন নিয়ে করা হবে এটাই কাম্য। বিশেষ করে সেই বই যখন স্কুল পর্যায়ের এবং এত বরেণ্যসব লোকজন এর দায়িত্বে তখন তার থেকে আন্তরিকতা ও যত্ন, কিংবা এটলিস্ট সিরিয়াসনেসের দরকার আছে। তারা বইয়ে কেন কপি মেরেছে সেটাও আসলে তেমন ব্যাপার না। এই ধরণের লেখাগুলা তো কোন না কোন বইয়ে আছেই। সমস্যা তাহলে কী?সরাসরি গুগল ট্রান্সলেটরে বসায়ে ট্রান্সলেট করা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে আমার জীবনের প্রায় একটি বছর ঘরে বসে কেটেছে। ২০০৫ এ ঢুকেছিলাম ছাত্র হিসেবে; এরপর নির্বাচন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতির কারণে…
গণঅভ্যুত্থান,জাতীয় সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার-এর যেকোন একটিকে সামনে রেখে আগাতে হবে
গত কয়েক মাস ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম উদ্বেগ প্রকাশ করে চলেছে যে, চীন ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে কাছে টানছে। তারা আশঙ্কা প্রকাশ করছে, বাংলাদেশ এখন ভারতের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছে। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলোতে একটি নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে। উদাহরণস্বরূপ, বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে (বিআরআই) বাংলাদেশের যোগ দেওয়া, সাবমেরিন কেনা, বাংলাদেশে চীনের ৩৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ — এরকম কিছু বিষয়ের কথা বলা যায়। পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেওয়ার বিষয়টি এমন সময়ই আসলো, যখন চীন বাংলাদেশে সিস্টার-সিটি স্থাপনের প্রস্তাব দিয়ে রেখেছে। এই পদক্ষেপগুলো এসেছে যখন চীন এই এক দশক ধরে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাববলয় প্রসারিত করতে এই অঞ্চলের দেশগুলোকে কাছে টানার চেষ্টা করে আসছে। বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক যা একসময় গুটিকতক খাত, বিশেষত প্রতিরক্ষা ক্রয়ে সীমাবদ্ধ ছিল, তা রূপান্তরিত হয়েছে; ভারতকে ছাড়িয়ে চীন এখন বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার হয়ে উঠেছে।
আওয়ামী লীগ এখনো জামায়াতকে নিষিদ্ধ করেনি কেন তার জবাব কি কেও দিতে পারবে? জামায়াতকে একটা জুজুর মতো দেখিয়ে ২০১৩ থেকে আওয়ামী লীগ নিজেকে মন্দের ভালো হিসেবে দেখিয়ে আসছে, ‘দেখ আমরা গেলে কিন্তু ওরা চলে আসবে’। আজকে করোনার সময়ে প্রত্যেকটা সেক্টরে ভয়াবহ ফাটল তৈরী হয়েছে। ঢাকা শহরের মানুষ বাসা ছেড়ে গ্রামে চলে যাচ্ছে কারণ বাসা ভাড়া দেয়ার মতো টাকা নাই। ছাত্রদের জিনিসপত্র সমেত মেস থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে মেসভাড়া পরিশোধ করেনি তাই। ব্রাকের সমীক্ষায় দেখা গেছে বাংলাদেশে গত কয়েক মাসে দরিদ্র হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ।