Author: Muktiforum

মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।

একটি সমাজে একজন বুদ্ধিজীবীর, একজন চিন্তকের দায়িত্ব কী, কর্তব্য কী? ১৯৬৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন ভিয়েতনাম যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে এবং তার বিরুদ্ধে সারা দেশে ক্ষোভ-বিক্ষোভ চলছিলো…

“ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের দ্বন্দ্বের সঙ্গে জড়িত অর্থাৎ যে সকল কাজ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে করা হয় তাই রাজনীতি।”

আজব দেশে চলছে আজকে নতুন নতুন ইস্যু ইস্যুর তলে ইস্যু চাপায়, যায়না বুঝা কিছু। কি হয়েছে কি হয়েছে? কান নিয়েছে চিলে না বুঝে তাই চিলের পিছে…

ঢাকা কলেজ সাংবাদিক সমিতির (ঢাকসাস) সহযোগিতায় এবং মুক্তিফোরাম- এর উদ্যোগে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বাড়িয়ে দিতে ভিন্নধর্মী যুক্তিতর্ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা…

একটি ধর্মীয় এক্সট্রিমিস্ট দল যেভাবে সন্ত্রাসী তৈরী করে, আমাদের সরকার ঠিক একই পদ্ধতিতে সাধারণ ছাত্রদের নিয়ে পাশবিক নৃশংস দানব তৈরী করছে বছরের পর বছর। একজন সুস্থ মানুষ কিভাবে একজন দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী সহপাঠীকে ধাক্কা দেয়ার অপরাধে এলোপাথাড়ি মারতে পারে? সে মারতে পারে কারণ সেই প্রিসন এক্সপেরিমেন্টের পাহারাদারদের মতো সে তার অবস্থানকে পুরোপুরি ধারণ করে নিয়েছে। সে জানে যে মারতে পারে কারণ তাকে ধাক্কা দেয়ার সাহস একজন সাধারণ ছাত্রের হয় কিভাবে, হোক না হয় সে দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী? এখন বিবেচনার বিষয় এটাই যে আমরা কি আদৌ আমাদের কয়েদীর বেশ পূর্ণ ভাবে ধারণ করে নিয়েছি, নাকি প্রতিবাদের শক্তি এখনো কিছু বাকি আছে? এভাবে আর কতদিন?