Browsing: সম্পাদকীয়

“আমাকে শাস্তি দেয়ার সবচেয়ে বড় উপায় হলো,আমাকে পড়াতে না দেয়া।” – বলছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রুশাদ…

একটি ধর্মীয় এক্সট্রিমিস্ট দল যেভাবে সন্ত্রাসী তৈরী করে, আমাদের সরকার ঠিক একই পদ্ধতিতে সাধারণ ছাত্রদের নিয়ে পাশবিক নৃশংস দানব তৈরী করছে বছরের পর বছর। একজন সুস্থ মানুষ কিভাবে একজন দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী সহপাঠীকে ধাক্কা দেয়ার অপরাধে এলোপাথাড়ি মারতে পারে? সে মারতে পারে কারণ সেই প্রিসন এক্সপেরিমেন্টের পাহারাদারদের মতো সে তার অবস্থানকে পুরোপুরি ধারণ করে নিয়েছে। সে জানে যে মারতে পারে কারণ তাকে ধাক্কা দেয়ার সাহস একজন সাধারণ ছাত্রের হয় কিভাবে, হোক না হয় সে দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী? এখন বিবেচনার বিষয় এটাই যে আমরা কি আদৌ আমাদের কয়েদীর বেশ পূর্ণ ভাবে ধারণ করে নিয়েছি, নাকি প্রতিবাদের শক্তি এখনো কিছু বাকি আছে? এভাবে আর কতদিন?

প্রথমেই যে প্রশ্নটা আসে তা হলো কি এই বুদ্ধিজীবীতা?! Intellectualism বা বুদ্ধিজীবীতা হলো এক ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি। শেখা ও যৌক্তিক চিন্তাভাবনা…

প্রধানমন্ত্রীর কথায় কিছুটা সত্যতা আছে। ছাত্র রাজনীতি যেকোনো স্বৈরাচারী সরকারের জন্যে প্রচন্ড ভয়ের কারণ, যেটা জাবি-র আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা দেখিয়ে দিয়েছে। আওয়ামী লীগের একটি সন্ত্রাসী অঙ্গ-সংগঠনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে এই ছাত্র-ছাত্রীরা রুখে দাঁড়িয়েছে। তাদের মতো ছাত্র-ছাত্রীদেরকে দমিয়ে রাখতেই রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাত্র সন্ত্রাসী দল পুষে রাখতে হয়। এইসব রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলোকে রাজনৈতিক সংগঠন ডাকাটা ভুল – এই সংগঠনগুলো ছাত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ডাকা মানানসই। ছাত্র রাজনীতি, যেটা ছাত্র-ছাত্রীদের দেশ এবং সমাজ নিয়ে চিন্তা করতে শেখায়, সেটা করে দেখিয়েছে জাবি-র আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র রাজনীতি বহাল থাকুক, বন্ধ হোক দলীয় সন্ত্রাসী কুচক্রগুলো।

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ভোগান্তি এখন আর বিজ্ঞানীদের ভবিষ্যদ্বাণীর মধ্যে আটকে নেই, মানুষের প্রতিদিনকার বাস্তবতায় রূপ নিয়েছে। হারিয়ে ফেলা ঋতুবৈচিত্র্যের প্রকৃতি,…

বাংলাদেশের মতো হাভাতে লেবার-রাষ্ট্রগুলো থেকে সৌদিতে শ্রম বিক্রি করতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরে আসা শবদেহের শরীরজুড়ে যা দেখি তাতে মানবসভ্যতার…