সবাই বাজারের ছবি দিচ্ছে। দিয়ে বলছে, এ জাতির কিছুই হবে৷ কিছু যে বেহুদা বাজার ঘুরে এটা অস্বীকার করছি নাহ, তবে প্রয়োজন বলেই বাজারে যাচ্ছে। এমন কোন ইফেক্টিভ চেইন এখনো গড়ে উঠেনি যে প্রোডাক্ট ঘরে যাবে৷
তাছাড়া আছে দিনে আনে দিনে খায় টাইপের সবজি বিক্রেতারা, দুই টাকা পেটে দিলে পিঠে সইবে৷ ভাইরে ভাই, ত্রান-খাদ্য অপ্রতুল। সিটি কর্পোরেশন মজা করার জন্য নাম্বার দিসে কাজ করে নাহ,কাউন্সিলর সাহেব বলেন ত্রান আসে না তেমন৷ প্রতি উপজেলায় কতো কেজি করে চাল দিচ্ছে প্রতিদিন সেটা জানেন তো?
সবচাইতে বড় কথা ব্যার্থতাকে জনগণের উপর চাপায়া দেওয়া৷ পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই জনগণ এমন, উপমহাদেশেও একই। রাষ্ট্রের উচিৎ জনগণকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা।
এটা জরুরী, উপমহাদেশে কেরালার লোকের শিক্ষিতোর হার সব চাইতে বেশি৷ ওদেরকে ১৭ প্রকার খাদ্য সামগ্রী,মেডিসিন ফ্রী দিচ্ছে সরকার৷ সবচাইতে বেশি টেষ্ট হচ্ছে তাদের রাজ্যে৷ তারপরো তাদের সার্ভিলেন্স আছে, ড্রোন ইউস করতাসে প্রতিটা উপজেলা, যাদের ফেস আসবে তাদের ত্রান সামগ্রী কমিয়ে দিবে৷ তাও পাবলিক বাইর হয়, নদীর পাড়ে বেহুদা আড্ডা দেয়৷ কেরালা সরকার ঘনঘন তার জন্য জনগণরে দোষ দেয় নাহ, বরং তারা কাজ করে৷
কষ্ট লাগলেও বাস্তবতা, আমাদের রাষ্ট্রের মিসম্যানেজমেন্ট দৃষ্টিকটু ভাবে নজরে পড়ছে৷ এই ব্যাপারটা বেদনাদায়ক৷ আমি বরাবর সকল বিষয়ে সমালোচক কিন্তু ঘুনাক্ষরেও ভাবি নি, রাষ্ট্রের স্ট্রাকচারে এই অবস্থা৷ এ রাষ্ট্রের সংস্কার প্রয়োজন৷ আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করবেন শিঘ্রই৷
শাহনেওয়াজ ফাহাদ