Subscribe to Updates
Get the latest creative news from Mukti Potro
Author: Muktiforum
মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।
বিপ্লবোত্তর রাশিয়ায় গণতন্ত্রের জন্মদিনই তার মৃত্যুদিন
বর্তমানে বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দলবাজ, দলীয় নিয়োগ প্রাপ্ত। প্রায় সবার বিরুদ্ধেই কম বেশি দুর্নীতি ও দলীয়করণের অভিযোগ রয়েছে। দলীয় গণ্ডীর বাইরে এই মুহুর্তে দেশের…
মুক্তিফোরামের প্রথম মুক্তিসংলাপ
তসলিমা নাসরিন যে কায়দায় ‘মুসলিম বলেই জঙ্গী’ বিশেষণ দেন, সেই একই কায়দায় প্রতিটি ন্যায্য আন্দোলনকে ‘শিবির’ জামাত বলার কালচার শুরুর বাহবাটি পেতে পারে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ’ নামের…
এই রাষ্ট্রে ছাত্র নামের মুখোশধারী কিছু হিংস্র জন্তু নিজেদের শিক্ষকদের লাঞ্চিত করে তাদের উপর হামলা করে তাদেরকে আঘাত করে রাস্তায় ফেলে দেয় আর তাদের সহপাঠীদের সাথে…
বিশ্ববিদ্যালয় মানে কেবল ইট-কাঠ-পাথরের কতগুলো ভবন বা বইপত্র আর ক্লাস-পরীক্ষা নয়— বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে সত্যের পথে নিরন্তর চিন্তা ও জ্ঞানের চর্চা; শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মিথস্ক্রিয়ায় গড়ে ওঠা এক মুক্ত…
প্রধানমন্ত্রীর কথায় কিছুটা সত্যতা আছে। ছাত্র রাজনীতি যেকোনো স্বৈরাচারী সরকারের জন্যে প্রচন্ড ভয়ের কারণ, যেটা জাবি-র আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা দেখিয়ে দিয়েছে। আওয়ামী লীগের একটি সন্ত্রাসী অঙ্গ-সংগঠনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে এই ছাত্র-ছাত্রীরা রুখে দাঁড়িয়েছে। তাদের মতো ছাত্র-ছাত্রীদেরকে দমিয়ে রাখতেই রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাত্র সন্ত্রাসী দল পুষে রাখতে হয়। এইসব রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলোকে রাজনৈতিক সংগঠন ডাকাটা ভুল – এই সংগঠনগুলো ছাত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ডাকা মানানসই। ছাত্র রাজনীতি, যেটা ছাত্র-ছাত্রীদের দেশ এবং সমাজ নিয়ে চিন্তা করতে শেখায়, সেটা করে দেখিয়েছে জাবি-র আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র রাজনীতি বহাল থাকুক, বন্ধ হোক দলীয় সন্ত্রাসী কুচক্রগুলো।
বাংলাদেশে ঘটমান ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে যা পাওয়া যায় তার পুরোটাই হাস্যকর। একটা গণতান্ত্রিক দেশে খুনের, ধর্ষণের, দূর্নীতির যেকোন অন্যায়ের বিচার “চাইতে” হয়, রাজপথে নেমে বিক্ষোভ-সমাবেশ, মিটিং-মিছিল করতে হয় ; তারপর আশ্বাস দেয়া হয় যে বিচার হবে! বিচারকার্য অসম্পূর্ণ থেকে যায়, দুইদিন পর মানুষ ভুলে যায়। এর চাইতে হাস্যকর আর কি হতে পারে?
লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য ইকনমিস্ট সম্প্রতি বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আওয়ামী লীগের ত্রাসের রাজত্ব নিয়ে একটি প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে। মুক্তিফোরামের পাঠকদের জন্য লেখাটির বঙ্গানুবাদ প্রকাশ করা হলো
সূত্রঃ সারাবাংলা সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী নারী গৃহকর্মী ও শ্রমিক নির্যাতন বন্ধে সরকার যেন দ্রুত পদক্ষেপ নেয়, সে দাবি জানিয়েছে মুক্তিফোরাম ও গণঐক্য।…