Subscribe to Updates
Get the latest creative news from Mukti Potro
Author: Muktiforum
মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।
প্রসঙ্গঃ ১. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা ২. তেজগাঁও এলাকায় করোনা হাসপাতাল তৈরির কাজে বাধা ৩. ঈদের আমেজ নিয়ে জনগণের বাড়ি যাওয়া ৪. বিদ্যানন্দ ১. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা…
পৃথিবীর প্রথম এবং একমাত্র দেশ হিসেবে আমরা সবচেয়ে কম সময়ে করোনা খেদানোর বিশ্ব রেকর্ড এর একেবারে দ্বারপ্রান্তে। আসেন একটু জাইনা নেই, এই দ্রততম সময়ে করোনা খেদানোর…
With the novel Coronavirus spreading all across the world, hitting one country after another, many governments have now imposed strict restrictions on its people to protect…
খুব ছোটবেলা থেকে আমাদের ভালো ছাত্র হতে শেখানো হয়।স্কুলে ভর্তি হওয়ার পরে ভালো রেজাল্ট না করলে,স্কুলে রোল এক না হলে বকঝকা করা হয়।শারিরীক শাস্তিও দেওয়া হয়।মাধ্যমিকে…
এইতো কদিন আগেও সিলেটের সাবেক মেয়র বদরুদ্দীন কামরান নিউইয়র্ক থেকে দেশে ফিরেই সিলেট শহরে জনসভা করে বেড়ালেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ৩৭ জনকে সাথে নিয়ে প্রেস কনফারেন্স করলেন। সাহসী…
“পৃথিবীময় যে সংক্রামক রোগে, আজকে সকলে ভুগছে একযোগে, এখানে খানিক তারই পূর্বাভাস পাচ্ছি, এখন বইছে পুব-বাতাস। গোপনে আগুন বাড়ছে ধানক্ষেতে, বিদেশী খবরে রেখেছি কান পেতে। সভয়ে…
এই “উন্নয়নের দেশে” ৫০০টাকা-১০০০ টাকা কোন ব্যাপারই না। এই “অল্প কয়টা টাকা”র ঘুষের জন্য দেশের কোটি কোটি মানুষ আজ বিপাকে পড়েছে।
মাস্ক -স্যানিটাইজার ক্রয় ক্ষমতা গরীব মানুষের নেই এবং বেশিরভাগ মানুষ এগুলোর সঠিক ব্যবহারও জানেনা।
অনেক বাবা-মাই হয়ত ভাবছেন শিশুদেরকে করোনা ভাইরাসের কথাটি তারা কিভাবে বুঝিয়ে বলবেন, কিভাবে এই অস্থিতিশীল সময়ে শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখবেন।
বর্তমান পরিস্থতিতে ফ্রন্টলাইনে আছেন ডাক্তার, নার্স, হাসপাতালকর্মী, শহর পরিচ্ছন্নকর্মী, পুলিশ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য, সাংবাদিক।
এরা সবাই সরাকারি নির্দেশে জরুরী কাজে নিয়োজিত। অথচ অত্যন্ত লজ্জাজনক বিষয় হচ্ছে উনাদের কাজ করতে হচ্ছে কোন প্রকার ব্যাক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE) ছাড়া। যার কারনে যে কোন মুহুর্তে তাদের রয়েছে কোভিড-১৯ দ্বারা সংক্রামিত হওয়ার চরম আশংকা। একজন ডাক্তার,একজন পুলিশ কর্মকর্তা শুধুমাত্র কোন পরিবারের সম্পদ না সমগ্র দেশের সম্পদ অথচ রাষ্ট্র তাদেরকে দায়িত্ব পালনে নামিয়ে দিয়েছে নিরাপত্তাহীন ভাবে।