Author: Muktiforum

মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।

তারিখটা ৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল, স্থান আখাউড়া। আখাউড়ার উপর ভারতের ১৪ নম্বর গার্ড ব্রিগেড আক্রমণ করেছিলো ৪ তারিখ ভোরে। তারা গঙ্গাসাগরের কাছে শত্রুর মুখোমুখি হন। বাঁ…

০২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সাত বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করার পরে খুন প্রথম আলো।১০ ফেব্রুরায়ি ২০২০ কদমতলী গণধর্ষনের ধর্ষনের ঘটনায় তিন দিনের রিমান্ডে ঢাকা ট্রিবিউন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০…

সেই জন্য আমরা দেখেছি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর পরই সে আমাদের অন্যতম নয় নাম্বার সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিলকে ভারতের সেনাবাহিনী আটক করেছিলেন৷ বাংলাদেশের সমগ্র দক্ষিণ অঞ্চলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর এই অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে হরতাল পালন করেছিলাম আমরা। সুতরাং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার সংগে সংগে বাংলাদেশের যেই স্বাধীনতাকামী জনগণ, তার স্বাধীনতার যেই স্পৃহা, সেই স্পৃহাকে ভারতের শাসক শ্রেণী এবং রাষ্ট্র সেদিন যে বুঝতে পারিনি তা নয়।

আমাদের সরকার ব্যবস্থাটাই এমন যে ক্ষমতাশীল দল চাইলে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। কোনো জবাবদিহিতা নেই বললেই চলে। এইরকম এক শ্বাসন ব্যবস্থা যে কোনো দেশকে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দেয়। ইতিহাসে আপনি এর অনেক নজির খুঁজে পাবেন এবং এর সব চেয়ে বড় উদাহরন হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট।

ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামের, স্বাধিকারের লড়াইয়ের আর মুক্তিযুদ্ধের লড়াইয়ে শামিল এই চিরযোদ্ধাকে, জাতীয় বীরকে, কোনদিন রাষ্ট্রীয় সম্মান জানানো হয়নাই

বইমেলা, বানিজ্য মেলা সহ বিভিন্ন মাসব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজনের সময় মেলা প্রাঙ্গণের নিরাপত্তার বিষয়টির পাশাপাশি নিম্ন আয়ের মানুষ ও প্রানীদের বিষয়টিও আয়োজক কতৃপক্ষের ভাবা উচিত।

টাকাচোরদের কাহিনী কানাডার প্রাদেশিক পার্লামেন্টে উঠছে! কানাডায় ইতিহাস সৃষ্টিকারী প্রথম বাংলাদেশী মেয়ে ডলি’র মাধ্যমেই ঘটতে যাচ্ছে আরেকটি যুগান্তকারী ঘটনা। সামাজিক এ আন্দোলন গড়াতে চলেছে আইন ও প্রাতিষ্ঠানিক ধারায়।

স্থানীয় মানুষের প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপ। জমি অধিগ্রহণ নিয়ে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ, নিহত তিন।