Author: Muktiforum

মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।

আঠারো কোটি মানুষের দেশে একটা মাত্র পিসিয়ার টেস্ট ল্যাব থাকবে, আই ই ডি সি আরে, সেটা ধরা ছোঁয়ার বাইরে, উনারা ইচ্ছা করলে স্যাম্পল নিবেন ইচ্ছা করলেই এফোর কাগজে প্রিন্ট করে টেস্টিং বন্ধ করে দিয়ে বলবেন অনলাইনে যোগাযোগ করুন- এইসব হাস্যকর এবং লজ্জাকর দায়িত্বহীনতা।

বুকশেলফ এ ধুলো জমেছিলো, ধুলো ঝেড়ে ঠিকঠাক করতে গিয়ে একটা পুুুরনো ডায়েরি খুঁজে পেলাম। একটা পাতায় বুকমার্ক দেয়া রক্তজবার পাপড়ি দিয়ে। দিনলিপি লেখার এই অভ্যেস এখনও…

কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি বন্ধ করুন, মুক্তিযুদ্ধকে আপনারা হাসিঠাট্টার পর্যায়ে টেনে নিয়ে এসেছেন। ভারত ও ভারতের জনগণের জন্য বাংলাদেশের মানুষের কোন অশ্রদ্ধা বা বিরোধ নেই, মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান স্বিকারে কোন কৃপণতা ও অস্বস্তি নেই। তবে দীর্ঘদিন ধরে সীমান্তে যেভাবে বাংলাদেশের নাগরিকেদের অকারনে হত্যা করছে ভারতের বিএসএফ, তাতে দিন দিন এদেশের মানুষ ক্ষুব্ধ। আর মোদি একজন সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী। তাই সারা দেশের মানুষের একটাই ভাবনা একজন দাঙ্গাবাজ সাম্প্রদায়িক নেতা কি করে ১৯৭১ এ অসাম্প্রদায়িকতার শপথে জন্ম নেয়া বাংলাদেশের কোন রাষ্ট্রিয় অনুষ্ঠানে আসে?

১ মার্চ ২০২০, রবিবার, দিল্লির যন্তর মন্তরের সামনে জড়ো হওয়া মানুষদের উদ্দেশ্যে অরুন্ধতী রায় এই ভাষণটি দেন। পরদিন ভারতীয় পত্রিকা স্ক্রল.ইন-এ প্রবন্ধাকারে প্রকাশিত হয়। সেখান থেকে বাংলাভাষী পাঠকদের জন্য অনুবাদ করা হলো

রাইড শেয়ারের মাধ্যমে যোগাযোগের পথকে সহজতর করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে বাজারে নামা জনপ্রিয় কোম্পানিটির নাম উবার। কোম্পানিটি প্রথম দিকে যাত্রী সেবার কঠোর প্রতিশ্রুতি নিয়ে বাজারে আসলে ঢাকাবাসির…

প্রথম আলোতে আসছে, বাংলাদেশের ২৫% মেয়েরা স্বামীর হাতে মার খায়। পরিসংখ্যান ব্যুরো অনুযায়ী সংখ্যাটি নাকি ৪৩% হবে। কিন্তু এই মাইর খাওয়ার প্রতিবাদ করতে যে পুরুষতান্ত্রিক খচ্চর প্রকৃতির আইন প্রশাসনের পুলসিরাত মেয়েদের পার হইতে হয়, সেই কথা হাজার বার বললেও কি শেষ হবে?