Subscribe to Updates
Get the latest creative news from Mukti Potro
Author: Muktiforum
মুক্তিফোরাম একটি মুক্তিবাদী, বহুত্ববাদী এবং জনপন্থী সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা সংগঠিত গণমঞ্চ। এর লক্ষ্য হলো নতুন ধরণের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চা নির্মাণ। নোংরা হিসেবে রাজনীতির যে রূপকল্প এদেশের মানুষের কাছে নির্মাণ করা হয়েছে, সেটিকে চ্যালেঞ্জ করতে চায় মুক্তিফোরাম। আবার যেসব একক আদর্শ (যেমন বামপন্থা-ডানপন্থা) বা পরিচয়ের রাজনীতি (সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, জাতিবাদ) দিয়ে জনগণের সংহতি ও বৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলা হয়েছে তার একটি এন্টিডোট হয়ে ওঠাও মুক্তিফোরামের প্রকল্প।
মাস্ক -স্যানিটাইজার ক্রয় ক্ষমতা গরীব মানুষের নেই এবং বেশিরভাগ মানুষ এগুলোর সঠিক ব্যবহারও জানেনা।
অনেক বাবা-মাই হয়ত ভাবছেন শিশুদেরকে করোনা ভাইরাসের কথাটি তারা কিভাবে বুঝিয়ে বলবেন, কিভাবে এই অস্থিতিশীল সময়ে শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখবেন।
বর্তমান পরিস্থতিতে ফ্রন্টলাইনে আছেন ডাক্তার, নার্স, হাসপাতালকর্মী, শহর পরিচ্ছন্নকর্মী, পুলিশ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য, সাংবাদিক।
এরা সবাই সরাকারি নির্দেশে জরুরী কাজে নিয়োজিত। অথচ অত্যন্ত লজ্জাজনক বিষয় হচ্ছে উনাদের কাজ করতে হচ্ছে কোন প্রকার ব্যাক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE) ছাড়া। যার কারনে যে কোন মুহুর্তে তাদের রয়েছে কোভিড-১৯ দ্বারা সংক্রামিত হওয়ার চরম আশংকা। একজন ডাক্তার,একজন পুলিশ কর্মকর্তা শুধুমাত্র কোন পরিবারের সম্পদ না সমগ্র দেশের সম্পদ অথচ রাষ্ট্র তাদেরকে দায়িত্ব পালনে নামিয়ে দিয়েছে নিরাপত্তাহীন ভাবে।
মুক্তিফোরামের সম্পাদকমন্ডলীর পক্ষে এই খোলা চিঠিটি লিখেছেন ইরফানুর রহমান রাফিন
সচেতনতা ছড়ানোর বদলে গুজব ছড়াচ্ছি আমরা!
আমরা জাতি হিসেবে সবকিছুতেই একাত্তরের চেতনা মেশাতে পছন্দ করি। করোনা নিয়ে এই মুহুর্তে আমরা কোনো অংশেই কম যাচ্ছি না। মহামারী নিয়ন্ত্রনে রাষ্ট্রযন্ত্র যখন ক্রমাগত ভাবে ঘাটতিতে…
আমরা মজুদ করেছিলাম কমব্যাট ফাইটার্স, এয়ার মিসাইল সিস্টেম, মিগ ২৯। এখন আমাদের ফ্রন্ট লাইনের চিকিৎসকরা হাহাকার করছে, মাস্ক নাই, কিট নাই, বেড নাই, আইসিইউ নাই।
পরিস্থিতি সম্পর্কে শ্বেতপত্র এবং মহামারী মোকাবিলায় সমন্বিত কার্যকর ব্যবস্থা চাই
করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ নিয়ে কমবেশী আতঙ্কিত আছেন সবাই। কেউ কেউ নিজেকে এই মহামারী থেকে রক্ষার জন্য নিচ্ছেন পদক্ষেপ, আবার অনেকের পক্ষে চাইলেও কিছু সম্ভব হচ্ছে…
আসলে মসজিদ মন্দির গির্জা বন্ধের কিছু না বিষয়টা হচ্ছে জনসমাগম। মসজিদ মন্দির গির্জা ছাড়াও যে কোন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, বাণিজ্য মেলা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, গার্মেন্টস, মিল-ফ্যাক্টরি, গণ-পরিবহন অর্থাৎ যেখানে অধিক লোকের সমাগম সেখানেই করোনার ঝুঁকি। কারন প্রবাসফেরত যে কেউ যদি এইসব স্থানে ভিড়ের ভেতর করোনা জীবাণু নিয়ে ঢুকে পড়েন তবে সেটি খুব দ্রুত অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। এবং ফলাফল হয় ভয়াবহ।